তার ছিঁড়ে গেছে দু টুকরো হয়ে,দূরভাষের পথ খোলা নেই
তবু দূর থেকে আভাষ আসে কেউ যেন ভালো নেই
ছেঁড়া তার দাগ রেখে জুড়ে চেষ্টা খালি একটুখানি যোগাযোগ
জীবনের চেয়ে অভিমান তো বড় নয়,কেন তবে বৃথা এই যোগ বিয়োগ?
আকাক্ষা ছিলো তব মনে শতবর্ষ ধরে সৃষ্টি করে যাবো
দুই তিন পা চলতে গিয়ে প্রমাণ মিললো সময় সংক্ষিপ্ত...
আঘাত পারেনা প্রত্যাঘাত করতে,মন তার ভিরু কপোত
কেবল যন্ত্রণার দাপোটে ছটপট্ করে,আবেদন তার প্রবল
“দাওগো দাও ,একটু বুকের মাঝে আরাম স্পর্শ দাও
নাও গো নাও, মোর ভিরু মনটারে আপন করে নাও”।
যা পেয়েছো তা নিয়ে খুশি নও,পাওয়া আর পাওনা যে ভাগ্যনির্ধারিত
আপোশ করবেনা,স্বাধীনও হবেনা,পরাধীন থেকে গোপন সোহাগের উষ্ণতা নেবে
উপভোগ্যের বিষয় কখনো মন কখনো ভাবমুর্ত্তি কখনোবা স্বপ্নের শয্যাবাসর
ভাবের মূর্ত্তিবদল হলে উষ্ণতা শীতল হয়ে পালাবার পথ খোঁজে এধার ওধার
নিজের উপর অত্যাচার,সকল পরকে দিলাম ছাড়
যা পালা......হিসেব মেলা বাকি পরে থাকা ১৪আনা সুখদুঃখের বিচার!
7 comments:
সেঁজুতি, তোমার পোস্ট পেয়ে খুশী হলাম ভাই। অপেক্ষায় রইলাম তোমার দুর্দান্ত আঁকার।
এবার বলি এই কবিতার কথা। এই কবিতায় তোমার সেরা লাইন- 'উপভোগ্যের বিষয় কখনো মন কখনো ভাবমুর্ত্তি...' আর কবিতার আধুনিকতার দিকে তাকালে একটা শব্দের ব্যবহার তুলানায় একটু পুরনো লাগল। তা হচ্ছে 'তব।'
আমি বিশেষজ্ঞ নই সেঁজুতি, ব্যক্তি তুমি ও কাব্যঘরে বসত করা তোমার কাছে হয়তো এটাই সঠিক। আমি শুধু নিজেরটুকুই জানালাম।
ও আরেকটি কথা, কবিতার অনুষঙ্গে তোমার শিরোনামটি যথার্থ।
সহমত দিদির সাথে।
বাহ, বেশ লাগল।
ভালো লাগলো...
sobai ke oneek dhonnyobad :-)
একটা ক্লিকের দূরত্বে থাকা 'মনফসল' ও তারও ওপর তোমার নিজের লেখার মন্তব্যে আসতে এতো সময় কেন নিলে সেঁজুতি? ব্যস্ত ছিলে না মন ছিলনা? বোলো।
ভালো লাগলো।
Post a Comment