দুর্দান্ত হয়েছে দাদা, দুর্দান্ত। ইমিডিয়েটলি এটা কোন বাণিজ্যিক পত্রিকার 'রম্যরচনা' বিভাগে পাঠিয়ে দিন। আপনার এই শৈলী, এই নিপুণ অবজার্ভেশন ও লেখার মধ্যে ডাঁয়ে-বাঁয়ে চড় মারতে-মারতে যে স্বাচ্ছন্দ্যের নামানো, তা খুব প্রেসিয়াস। চাইলেও সবাই পারেনা। আপনি একে হেলাফেলা করবেন না দাদা... আমার কথা শুনুন, এক্ষুনি কোথাও পাঠান। না ছাপলে এমনিতেও পড়ে আছে, অমনিতেও থাকবে। মাঝখান থেকে চান্সটা তৈরী হতে-হতেও হয়তো হলনা। তবে প্রত্যাশাহীন ভাবে- দেবেন ও ভুলে গিয়ে শীতঘুমে যাবেন।
তোমার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম, সত্যি বলতে লেখার নিয়ম-কানুন বা ব্যাকরণ কিছুই আমার জানা নেই....রামপ্রসাদের গানের সুরে বলতে হয়.."তন্ত্র-মন্ত্র কিছুই জানিনে মা"...শুধূ আছে বলতে ঐ অবজার্ভেশনটুকু তাই সম্বল করে যতটুকু লেখা যায়, তাই বেশি লিখতে পারিনা...আর ছাপনোর কথা বলছো...বাংলার পত্র-পত্রিকার খবর আমার খুব একটা জানা নেই…দু-একটা বড় কাগজে এক আধবার লেখা পাঠিয়েছিলাম তবে বড় একটা পাত্তা দেয়নি...আসলে আমরাতো আর খাঁটি বাঙালি নেই, ৪০ বছর বাংলার বাইরে, প্রবাসী বাঙালি, তাই আমাদের লেখা ওঁনাদের ঠিক মনে ধরে না....কয়েকটা লেখা প্রতিদিনে বেরিয়েছিল, গতবারের শারদিয়াতেও ছিল...আমার লেখা বাংলার বাইরে যেমন মুম্বাই, দিল্লি, পাটনা, জব্বলপুর, দেরাদুনর কিছু পত্র-পত্রিকায় বেরিয়েছে....এমনকি বিদেশেও অনেক জায়গাতে আমার বই (সবে ধান নীলমনি) পৌঁছে গেছে...আমার লেখা একটি হাসির শ্রুতিনাটক পুজোতে ওখানে মঞ্চস্তও হয়েছে…আমার এক পরিচিত নামকরা নাটকের গ্রুপ সেটা শিলিগুড়িতে ৪/৫টা শোও করেছে...এর বেশি কিছু হয়নি...তবে আমি এ ব্যাপারে খুব একটা চেষ্টাও তেমন ভাবে করিনি বা করতে পারিনি ....যারা পড়েছে বা শুনেছে তার সবাই ভালো বলে ওতেই সন্তুষ্ট থাকি...কি আর করা... যায় হোক পারলে তুমি ঐ পত্র-পত্রিকার ঠিকানাগুলো একটু মেল কোরো…একবার পাঠিয়ে দেখব..
সময় ষে একদম পাইনা বললে মিথ্যে বলা হয়, তবে কাজের ফাঁকে পড়ার মত মুড সবসময় পাইনা….তোমার লেখাটা মনদিয়ে পড়বো তারপর জানাবো…….
উরি ব্বাবা, আপনি তো রীতিমত প্রকাশিত লেখক... কা’কে কোন দিশা দেখাচ্ছি! কলকাতার পত্রিকাই অনন্য বাকীরা বাজে তা তো নয়, বরং উল্টোটাই। আমাদের মূষিকস্য মূষিক দশা, তাই গোষ্পদেই গগন দেখি। তবু যদি আপনি চান, আপনার মেল ঠিকানায় কিছু প্রাতিষ্ঠানিক পত্রিকার ঠিকানা পাঠাবো। আপনার বিবরণ পড়ে খুব উল্লসিত হলাম।
আমি লেখক! কথাটা শুনে খক্ খক্ করে দুবার কেশে নিলাম। আমি শুধু এই ধরনের লেখাই একটু আধটু পারি, আর কিছুই পারিনা…না কবিতা…না গল্প….আর লেখার পরিমান – তাও খুবই অল্প-সল্প। তাই নিজেকে লেখক ভাবতে একটু বাধো বাধো লাগে। তবে যা লিখি তা পাঠকের কাছে যাক ভালো লাগুক সেটা সবার মত আমিও চাই, কিন্তু তার জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। পাঠকের কাছে পৌঁছনোর দী্ঘ্ ক্লান্তিকর পথ অতিক্রম করতে করতে নিজের পা - ঠক্ ঠক্ করে কাঁপতে শুরু করে, সেই চাপ নেওয়া বেশ কষ্টকর, তাই ব্যপারটা চেপে ষাই, প্রকাশনার ইচ্ছে থেকেও বিরত থাকি বা থাকতে হয়। তুমি ঠিকানাগুলো দিও পাঠিয়ে দেখবো - যদি ওঁনাদের কারো মনে ধরে এই আশায় …..
7 comments:
দুর্দান্ত হয়েছে দাদা, দুর্দান্ত। ইমিডিয়েটলি এটা কোন বাণিজ্যিক পত্রিকার 'রম্যরচনা' বিভাগে পাঠিয়ে দিন। আপনার এই শৈলী, এই নিপুণ অবজার্ভেশন ও লেখার মধ্যে ডাঁয়ে-বাঁয়ে চড় মারতে-মারতে যে স্বাচ্ছন্দ্যের নামানো, তা খুব প্রেসিয়াস। চাইলেও সবাই পারেনা। আপনি একে হেলাফেলা করবেন না দাদা... আমার কথা শুনুন, এক্ষুনি কোথাও পাঠান। না ছাপলে এমনিতেও পড়ে আছে, অমনিতেও থাকবে। মাঝখান থেকে চান্সটা তৈরী হতে-হতেও হয়তো হলনা। তবে প্রত্যাশাহীন ভাবে- দেবেন ও ভুলে গিয়ে শীতঘুমে যাবেন।
আচ্ছা আমার চিতওয়ানের লেখাটা কি পড়লেন না, না পড়েও বললেন না! আপনার মনোগ্রাহী কমেন্টের অপেক্ষায় আছি কিন্তু।
তোমার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম, সত্যি বলতে লেখার নিয়ম-কানুন বা ব্যাকরণ কিছুই আমার জানা নেই....রামপ্রসাদের গানের সুরে বলতে হয়.."তন্ত্র-মন্ত্র কিছুই জানিনে মা"...শুধূ আছে বলতে ঐ অবজার্ভেশনটুকু তাই সম্বল করে যতটুকু লেখা যায়, তাই বেশি লিখতে পারিনা...আর ছাপনোর কথা বলছো...বাংলার পত্র-পত্রিকার খবর আমার খুব একটা জানা নেই…দু-একটা বড় কাগজে এক আধবার লেখা পাঠিয়েছিলাম তবে বড় একটা পাত্তা দেয়নি...আসলে আমরাতো আর খাঁটি বাঙালি নেই, ৪০ বছর বাংলার বাইরে, প্রবাসী বাঙালি, তাই আমাদের লেখা ওঁনাদের ঠিক মনে ধরে না....কয়েকটা লেখা প্রতিদিনে বেরিয়েছিল, গতবারের শারদিয়াতেও ছিল...আমার লেখা বাংলার বাইরে যেমন মুম্বাই, দিল্লি, পাটনা, জব্বলপুর, দেরাদুনর কিছু পত্র-পত্রিকায় বেরিয়েছে....এমনকি বিদেশেও অনেক জায়গাতে আমার বই (সবে ধান নীলমনি) পৌঁছে গেছে...আমার লেখা একটি হাসির শ্রুতিনাটক পুজোতে ওখানে মঞ্চস্তও হয়েছে…আমার এক পরিচিত নামকরা নাটকের গ্রুপ সেটা শিলিগুড়িতে ৪/৫টা শোও করেছে...এর বেশি কিছু হয়নি...তবে আমি এ ব্যাপারে খুব একটা চেষ্টাও তেমন ভাবে করিনি বা করতে পারিনি ....যারা পড়েছে বা শুনেছে তার সবাই ভালো বলে ওতেই সন্তুষ্ট থাকি...কি আর করা...
যায় হোক পারলে তুমি ঐ পত্র-পত্রিকার ঠিকানাগুলো একটু মেল কোরো…একবার পাঠিয়ে দেখব..
সময় ষে একদম পাইনা বললে মিথ্যে বলা হয়, তবে কাজের ফাঁকে পড়ার মত মুড সবসময় পাইনা….তোমার লেখাটা মনদিয়ে পড়বো তারপর জানাবো…….
উরি ব্বাবা, আপনি তো রীতিমত প্রকাশিত লেখক... কা’কে কোন দিশা দেখাচ্ছি! কলকাতার পত্রিকাই অনন্য বাকীরা বাজে তা তো নয়, বরং উল্টোটাই। আমাদের মূষিকস্য মূষিক দশা, তাই গোষ্পদেই গগন দেখি। তবু যদি আপনি চান, আপনার মেল ঠিকানায় কিছু প্রাতিষ্ঠানিক পত্রিকার ঠিকানা পাঠাবো। আপনার বিবরণ পড়ে খুব উল্লসিত হলাম।
Hah,hah,hah... apnar lekha pore amaro kichhu likhte ichchhe korchhe. erakam majar lekha parar janyo mukhie thakhi--- ajkal ja sab gambhir bhabsab-----
আমি লেখক! কথাটা শুনে খক্ খক্ করে দুবার কেশে নিলাম। আমি শুধু এই ধরনের লেখাই একটু আধটু পারি, আর কিছুই পারিনা…না কবিতা…না গল্প….আর লেখার পরিমান – তাও খুবই অল্প-সল্প। তাই নিজেকে লেখক ভাবতে একটু বাধো বাধো লাগে। তবে যা লিখি তা পাঠকের কাছে যাক ভালো লাগুক সেটা সবার মত আমিও চাই, কিন্তু তার জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। পাঠকের কাছে পৌঁছনোর দী্ঘ্ ক্লান্তিকর পথ অতিক্রম করতে করতে নিজের পা - ঠক্ ঠক্ করে কাঁপতে শুরু করে, সেই চাপ নেওয়া বেশ কষ্টকর, তাই ব্যপারটা চেপে ষাই, প্রকাশনার ইচ্ছে থেকেও বিরত থাকি বা থাকতে হয়।
তুমি ঠিকানাগুলো দিও পাঠিয়ে দেখবো - যদি ওঁনাদের কারো মনে ধরে এই আশায় …..
@ Asim
Apnar montabye khushi holam....chesta to kori mazar lekhai likhte....katoata safol hoi seta pathak valo bolte parbe.....
Post a Comment