রবিবার 19.06.11-র ‘NEWS বাংলা’ পত্রিকায় প্রকাশিত লেখা
মঞ্জুশ্রী রাযচৌধুরী
‘তার বিদায়বেলার মালাখানি আমার গলে রে
দোলে দোলে বুকের কাছে পলে-পলে রে.....’
তোমার এ’ গান ভালবেসেছিএতই
এতই টেনেছি কাছে –
বাস্তব বিপদ বুকে
আঁজলা ভরে রক্তস্নানে
অবিরাম, তাই উন্মুখ।
চুঁইয়ে পড়া ক্ষয়, অপ্রেম
আস্টেপৃষ্ঠে জাপ্টে আছে গা-
ঘেন্না ঘেন্না কেন্নো কুন্ডলিনী।
দম দিতে সাধ্যিহারা জন
দম ভ’রে বাঁচছে নিলজ্জ।
নষ্ট সময়পথে ছিল নষ্টচাঁদের আলো
নষ্টমনে নষ্টসুখের আমন্ত্রণ ভারে
আত্মদম কাদায় ভেজা বালি।
তা’তেও হল তার,
‘অপর’ হওয়া স্বজন কু-জনার।
আমার ফুঁ-এর হল্কা এখন তাতাপোডা
আমার ক্ষুধা আদিম, অশালীন।
মন্দ, ভাল, মাঝের-
লাজের কিংবা কাজের
হিসেব বোঝে সে’জন
পেলে পথ্য ভাল ভাল।
দমহারানো নিত্যনতুন
সকালবিহীন অন্তর্লোক
কি দিচ্ছে বাঁচায়?
দিচ্ছে অসুখ গাঢ়।
লগি ঠেলে এরপরও কি
পার হওয়া যায় নদী?
যে নদীতে হাঙর-কুমীর-কামট?
আলোক কাড়া ‘আঁধার’ ছিল দানে
নিত্যভোরে অবিশ্বাসী ধুন-
সরিয়ে এল অন্যদিনের ভোর।
আসুক্ বাধা হাজার সারিসারি
তবু পার হবো ঠিক নদী
যদি হাঙর-কুমীর-কামটদেরও
খাদ্য করতে পারি।
**********
5 comments:
আমারও আশা- ঐ অন্যদিনের ভোরে হাঙর-কুমীর-কামট আপনার খাদ্য হবে। ভাল, বেশ ভাল।
উঁহু, মঞ্জুদি এটা তোমার লেভেলের ঠিক হোলো না। আমার পড়ে কেমন যেন লাগলো। তাড়াহুড়ো করে লিখলে নাকি?
যন্ত্রণা থেকে।
লাজের কিংবা কাজের
হিসেব বোঝে সে’জন
পেলে পথ্য ভাল ভাল।
দারুন..........................
আমিই প্রথম কমেন্ট দিতে চেয়েছিলাম। বেরসিক electricity এর কারনে ৪র্থ হলাম.............grrrr
একটু কড়া ধাঁচের কবিতা।
Post a Comment