Thursday 21 July 2011

যে লোকটা বাল্মিকী হতে পারেনি


লোকটার এ মুহুর্তে কোন বাড়ি নেই । জজ্‌সাহেবের কলমের ভাঙ্গা নিব্‌ এর সাথে কেউ তার বাকী স্বপ্নগুলো সযত্নে প্লাস্টিক এ মুড়ে নিয়ে গেছে । রত্নাকর দস্যুর পরিবারের মত তার পরিবার বোরখার আড়ালে দাঁড়িয়ে জানিয়েছে অস্বীকার। চার দেওয়ালের মধ্যবর্তী সে এক আশ্চর্য জীব। দেওয়ালের সাথে কথা বলে দেওয়ালের বুকে মাথা রাখে,কখনও গান শোনে কখনও কাঁদে। ও পরমুহুর্তে কি করবে জানেনা। লোকটার ‘ধী’ এবং পেশীর মুখ দেখাদেখি প্রায় বন্ধ। একটা কেউ দড়জার ওপাশ থেকে খাদ্য ও পানীয়ের যোগান দেয় ।তার মুখ সে দেখেনি কোনদিন শুধু হাত দুটো দেখতে পায়। সেই সুঠাম হাতের অক্ষে জড়িয়ে থাকা শেকলের সুস্পষ্ট দাগ। নেকড়েটা গরাদের ভিতর থেকে পোষা কুকুরের জন্যে সমবেদনা জানায় ।
হাত দুটো সরে যেতেই ঝাঁপিয়ে পড়ে থালার ওপর। কালের ক্ষুধা তার জিভে চেটে সাফ করে মাড়যুক্ত ডাল এবং পোড়া রুটি। তার কোন অভিযোগ নেই আর । এক অদ্ভুত নিঃস্তব্ধতা গ্রাস করেছে চারদিক .........প্রলয়ের আগে যেমন থমথমে ...... সাপ দেখলেও এখন রজ্জুভ্রম হয়। বিষ বা অমৃত দুটোর স্বাদও কি এক!! এক জীবনে মানুষ কতবার মরে? একবার এর বেশী তো নয়!! লোকটা নিজের মনেই আওড়াতে থাকে। নিজের জিভটাকে শানাতে শানাতে ভারী আমোদ হয় তার ।
আকাশ দেখতে দেখতে ঘুম আসে না এখন।ঘুলঘুলির ফাঁক দিয়ে ফোটন কণার শেষ টুকরোগুলো এসে পবিত্র করে তোলে তাকে। লোকটা স্বেচ্ছায় একবার ঘুমিয়ে নিতে চায় ।একটু একটু করে ঘুম নেমে আসছে। মাথার ওপর থেকে বন্ধ হয়ে আসা ছাদ ধীরে ধীরে জ়ীবাশ্ম করে ফেলছে তাকে । হয়ত প্রলয়ের পর তাকেও একদিন মাটির ভেতর থেকে খুঁড়ে তোলা হবে। আনুষাঙ্গিক ব্যবহৃত জিনিসের মধ্যে কলাই করা একটা বাটি । ধ্বংসের ভেতর থেকে একটা ফসিল এর ইতিহাস কখনও নিঃসঙ্গতার কথা পুনরাবৃত্তি করেনা।

13 comments:

Unknown said...

'ধ্বংসের ভেতর থেকে একটা ফসিল এর ইতিহাস কখনও নিঃসঙ্গতার কথা পুনরাবৃত্তি করেনা।' এই লাইটায় এসে থমকে গেলাম সুতপা। একে তুমি য়েহেতু ট্যাগবদ্ধ করোনি, তাই পড়তে-পড়তে ভাবছিলাম একে অনুগল্প লেবেলে রাখব কিনা!!!! কিন্তু শেষে এসে এমন একটা ভাবনায় নিয়ে গেলে... যে তোমার ওপরেই ছেড়ে রাখতে বাধ্য হলাম এর দায়। লেবেল দেখে তখন আরেকবার পড়ব।

যা তোমার জানা-দেখা পরিসরের বাইরে, তাকেও কিভাবে এমন জীবন্ত তুলে আন....
তুমি সত্যিই ভাল লেখ।

চিরঞ্জিত said...

ভালো লেগেছে, তবে শুধু শব্দচয়ন টুকু। উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার না, তার চেয়েও বড় কথা গল্পের মাঝে '.' যত কিছু দেওয়া যায় না, তিনটে দেওয়াই নিয়ম। আর বাল্মিকীর পরিবার কি তাকে অস্বীকার করেছিল? আমি জানতে চাই?

অধরামাধুরী said...

@নিমো আপনার কমেন্ট এর 'যত কিছু দেওয়া যায়না,তিনটে দেওয়াই নিয়ম এই জায়গাটা বুঝলাম না । বাল্মিকীর পরিবার বলতে রত্নাকর দস্যুর পরিবার। পুরানের গল্পটা না জানলে এই লেখাটা ধরা যাবেনা। কিছু জিজ্ঞাস্য থাকলে নির্দ্বিধায় বলতে পারেন।

অধরামাধুরী said...

মঞ্জুশ্রী প্রশংসা করাটাও একটা আর্ট আর এটা তোমার কাছ থেকে শিখতে হয়!! পুরাণ বানান টা যথারীতি typo হয়েছে।

তিতাস বেরা said...

@অধরামাধুরী, নিমো আসলে ellipsis এর কথা বলতে চেয়েছে। বাক্যের মাঝখানে অসম্পূর্ণতা বোঝাতে তিনটি ডট ব্যবহার করা হয়। এটি গ্রীক শব্দ। ব্যবহারের সময় আমরা প্রায়শই খেয়াল রাখিনা। এক্সট্রা বসিয়ে দিই।
এছাড়া কিছু বিষয় অদ্ভুত লাগছে। যেমন,

'সেই সুঠাম হাতের অক্ষে জড়িয়ে থাকা শেকলের সুস্পষ্ট দাগ।' কার হাতে দাগ? যে খাবার দিচ্ছে? তার হাতে আবার কেন দাগ থাকবে?

চিরঞ্জিত said...

তিতাসদাকে ধন্যবাদ দেবেন ব্যকরণ সংক্রান্ত ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য। কিছু জানার থাকলে অবিশ্যি প্রশ্ন করবেন।
আর পুরাণের গল্প জানিনা এমন ধরে নেবেন না। আমার বক্তব্য ছিল এই খন্ডিত অনুচ্ছেদ লেখার উদ্দেশ্য কি? গল্প বা অনুগল্প যাই হোক না কেন তার তো একটা ঘটনাপ্রবাহ থাকবে? তার অনুপস্থিতি আমার কাছে অন্তত খুব বেমানান লাগে – বরাবরই।
আর ফোটন কনার টুকরো !!! করেছেন কি?পদার্থবিদ্যার উপমা প্রয়োগের সাবধান থাকুন।

অধরামাধুরী said...

@ নিমো আলোর দ্বৈত চরিত্র। আলো কখনো কণা কখনো তরঙ্গ ...ফোটন কণা একগুচ্ছ আলোর সমষ্টি ......বেটার হবে আপনি আগে পদার্থবিদ্যাটা আরেকবার ঝালিয়ে নিন।
@ তিতাস বেরা আমি অত্যন্ত খেয়াল করেই অসম্পূর্ণ কথা রেখেছি। ব্যক্তিগতভাবে তা আপনার ভাল না লাগলে নিশ্চই পাঠকের মতামত দেবেন। আর ওই শেকলের দাগের ব্যপারটা আমি মেনে নিলাম। ওখানে টাইপ করার সময় গন্ডগোল হয়েছে। সে জন্যে আমি দুঃখিত।

তিতাস বেরা said...

@অধরামাধুরী, আমার কমেন্ট দেখে আপনি কী বুঝেছেন জানি না, আমি বলতে চেয়েছি বাক্যের অসম্পূর্ণতা বোঝাতে তিনটি (কেবলমাত্র তিনটি) ডট ব্যবহার করা হয়। আপনি যতগুলো খুশি বসিয়ে দিতে পারেন না। আপনার অসম্পুর্ণ বাক্য প্রয়োগের স্বাধীনতার বিষয়ে কিছু বলিনি। যতখুশি অসম্পূর্ণ বাক্য লিখুন না,ক্ষতি কী? খালি অনেকগুলোর বদলে তিনটি ডট দিয়ে দেবেন,ব্যাস ঝামেলা শেষ। অবশ্য এগুলি খুব সাধারণ ব্যাপার। তবে মজার ব্যাপার হল আপনার প্রতিমন্তব্যেও একই ভুল রয়েছে।

আর একটা কথা বলি। আলোর দ্বৈত চরিত্রের কথা, সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক অবধি যারা পড়েছে,তারা সকলেই জানে। যারা তাও পড়েনি তারাও জেনে থাকতে পারে। তাই এ বিষয়ে এ ওকে মনে করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। উপমা প্রয়োগে যে ভুল আপনি করেছেন,তা হল 'ফোটন কণার টুকরো' কথাটি ব্যবহার করে। মাক্স প্ল্যাঙ্কের কোয়ান্টাইজেশন থিয়োরী অনুযায়ী ফোটন কণা আলোর বিকিরণের একটি একক। ফোটন কণা একটি এলিমেন্টারি পার্টিক্‌ল,মৌলিক কণা। এখনো যেহেতু স্ট্রীং থিয়োরীর যথার্থতা পুরোপুরি প্রমাণ হয় নি তাই ফোটন কে মৌলিক কণা হিসেবেই ধরতে হবে। মোদ্দ্দা কথায় যাকে টুকরো করা যায় না। সেই হিসেবে ফোটন কণার টুকরো বলে তো কিছু হয় না। এই হিসেবে ভুলটা আপনারই,মিথ্যেই অন্যকে পদার্থবিদ্যা চর্চার পরামর্শ দিলেন।

অবশ্য সাহিত্য সৃষ্টির সময় এত কিছু না ভাবলেও চলে। উপমার নিখুঁত প্রয়োগের দিকটা কজনই বা খেয়াল রাখে, কজনই বা নজর করে। আর বিশেষতঃ ইদানীংকালের বঙ্গীয় সাহিত্যে, বিজ্ঞানের explicit reference টানার সময় তাবৎ লেখককূল কোনো কিছুরই পরোয়া করেন কী?

যাক গে, একটা ব্যাপার দেখে অবাক হলুম। আপনি নিজেই স্বীকার করেছেন যে একটি 'টাইপো' হয়েছে, অথচ সেটি কে সংশোধন করেননি। এ কী নিছকই ভুল সংশোধনে উদাসীনতা?

অধরামাধুরী said...

@ তিতাস বেরা আপনি আপনার মন্তব্যে থাকুন না নিমোর সাথে কি কথা বলছি সেটায় নাহয় নাই বা ঢুকলেন......তিনটি বা পাঁচটি এতে কিছু এসে যায় না। আমি একটু বেশী অসম্পূর্ণতা বোঝাতে বেশী ডট ব্যবহার করি :D ......
একটা গানের লাইন মনে পড়ল সূর্য নিয়ে " মনে হয় আজ আমি হাজার সুর্য ওঠা দেখলাম" :D ভাগ্যিস হাজারটা সূর্য ওঠে না।সাহিত্য ছেড়ে বিজ্ঞান নিয়ে এবার চর্চা করতে হবে দেখছি সবাই সব কিছু জানে যখন তখন এত চেঁচামেচি কিসের? সাহিত্য আর বিজ্ঞান ঘেঁটে দেখছি ঘা হয়ে গেল। দুটো বিষয় কে দুটোর মত থাকতে দিন না...আর সংশোধন? যখন ভুলের দায় স্বীকার করে নিয়েছি এর চেয়ে বড় সংশোধন কি আর কিছু হয়?

তিতাস বেরা said...

@অধরামাধুরী, আপনার সাথে খামোখা তর্ক করার ইচ্ছা বা সময় আমার নেই, খালি এইটুকুই বলতে চাই,নেহাত কিছু ক্লিশে যুক্তি দেখাবেন না। আপনার কি মনে হয়, বিজ্ঞান আর সাহিত্যের মেলবন্ধন ও ভেদাভেদ আমি জানি না? আমি মন্তব্য লেখার সময়ই ভেবেছিলাম যে, ওই বিজ্ঞান আর সাহিত্যের মিলমিশ নিয়ে কিছু একটা বলার চেষ্টা হবে। এই ভেবেই 'explicit reference' কথাটির উল্লেখ করেছিলাম। যতদূর মনে হয় এর মানে আপনি মানে বোঝেননি। (অভিধান দেখুন)
অবশ্য কোন কিছুর 'explicit reference' বলতে কী বোঝায়, তা যখন বোঝেননি তখন বৃথাই এসব বলা। প্রসঙ্গত আপনি নিজে যে উদাহরণটি দিয়েছেন তাতে বৈজ্ঞানিক উপমা সরাসরি আসেনি, এবং সত্যের কোন অপলাপ ও হয়নি। ঐ উদাহরণে বাক্যের শুরুতে একটা ‘মনে হয়’ আছে। যা কিনা, বক্তার মানসিক উপলব্ধির কথা নির্দেশ করে। বক্তার উপলদ্ধ্বি হাজার সূর্যের দীপ্তির সাথে সমগোত্রের। হাজার সূর্য না উঠলেও, হাজার সূর্যের দীপ্তি একটি বিজ্ঞানগত ভাবে সঠিক রাশি। এই রাশি কল্পনা করতে অসুবিধা নেই। ঠিক যেমন চোখের সামনে দুশো ডিগ্রী সেলসিয়াস উষ্ণ কিছু দেখতে না পেলেও সেই উষ্ণতা সম্পর্কে আমাদের মনে কোন প্রশ্ন জাগে না। অথচ আপনার লেখায় যেখানে ‘ফোটন’ কণার উল্লেখ হয়েছে, সেটির উপস্থাপনা একটু ন্যারেটিভ, ‘ঘুলঘুলির ফাঁক দিয়ে ফোটন কণার শেষ টুকরোগুলো—’ এখানে দৃশ্যকল্প বাস্তবোচিত। একটি ঘটনার বিবরণ। তাই উপমার সঠিক প্রয়োগ হওয়া বাঞ্ছনীয়। যদি লিখতেন ঘুলঘুলির ফাঁক দিয়ে ফোটন কণার স্রোত, কারুর কিছু আপত্তির থাকত না।
উপমার এই সরাসরি আসা ও না আসা অনেক গূঢ় তর্কের বিষয়। সে নিয়ে উপযুক্ত পরিসরেই আলোচনা হওয়া উচিত।

আর একটা ব্যাপার। পাবলিক ফোরামে ভুলভাল তথ্য দেবেন (‘ফোটন কণা একগুচ্ছ আলোর সমষ্টি’), সেই ভুল তথ্যের ভিত্তিতে লোককে বিজ্ঞান পড়ার উপদেশ দেবেন, আর লোকে সেসব চুপ করে বসে দেখবে নাকি? কোন কিছু তথ্য বা মতামত দেওয়ার আগে দুবার ভাবুন। ভুল থাকলে শুধরে নিন। কারুর কিছু বলার থাকবে না। কোনো অন্যায় ও নেই তাতে।

আপনাকে কে বলল 'তিনটি বা পাঁচটিতে কিছু এসে যায় না'!! আপনার ব্যক্তিগত কিছু নাও এসে যেতে পারে, কিন্তু যারা পড়ছে তাদের কারুর কাছে তো এটি দৃশ্যদূষণের নামান্তর। আমাকে কেউ আমার লেখার কোনো ত্রুটির কথা জানালে অত্যন্ত লজ্জিত হয়ে সেসব সংশোধনের চেষ্টা করি। তাই ভাবিও সেইরকম।

যাক গে, তিনটি বা পাঁচটি যা খুশি ডট বসান। আপনার ছাগল, আগায় কাটবেন না পিছে কাটবেন তা আপনার ব্যাপার। যতখুশি দাঁড়ি কমা দিন, দশটা ডট, পাঁচটা দাড়ি, চোদ্দটা কমা। কেউ কিচ্ছু বলবে না। তবে কি জানেন, এর ফলে আমাদের একটা লাভ হবে। আমরা যারা একটু খুঁতখুঁতে, নিখুঁত লেখার চেষ্টাটা করি, ক্রমাগত সংশোধনের মধ্যে দিয়ে যাই, ব্যাকরণটা মান্য করি, এবং ভাবি ব্যাকরণটা না থাকলে বাংলা ভাষার লাটে ওঠার কিছু বাকি থাকবে না, সেই আমরা আরো সতর্ক হয়ে বাংলা লিখে চলব।

শেষে, কোনো লেখা যখন সবাইকে পড়ানোর জন্য পোস্ট করেছেন, তখন লেখাটির সবদিক সুন্দর হয়েছে কিনা সেদিকে চোখ রাখুন। লেখাটিকে তো আর একেবারে অনাথ করে ছেড়ে দেওয়া যায় না। কোন ভুল থাকলে সেটিকে সংশোধন করে দেওয়া উচিত। এতো খুব সহজ ব্যাপার। আর যদি মনে হয় ভুল স্বীকার করেই দায় খালাস হয়ে গেল, মূল লেখায় সংশোধনের দরকার নেই, তখন মনে হয় সেইসব লেখাপত্র সবার কাছে তুলে ধরার চাইতে নিজের ব্যক্তিগত ডায়েরীতেই স্থান দিলে ভাল হয়।

অধরামাধুরী said...

@ তিতাস বেরা এই লেখায় এটাই আমার শেষ পোষ্ট। আপনি বৃথা কমেন্টের পেছনে সময় নষ্ট করছেন। এর চেয়ে সাহিত্য চর্চা করলে সেটা কাজে লাগবে। কে কতটা কি বুঝেছে সেটা নিয়ে আলোকপাত না করাই ভাল।আমার হাতে সময় এত কম যে তর্ক করার সময় নেই। আপনি প্রচুর জানেন আর আমি কিছু জানিনা......আপাততঃ এইটুকুই ধরে নিলাম। কথায় কথা বাড়বে ......ভাল থাকুন...... সুস্থ থাকুন।

Unknown said...

যেও না সুতপা... বলার থাকলে কিছু বল। গত সাতদিনের মধ্যে তোমার এই পোস্ট সেরার তালিকায় ঠাঁই নিয়েছে। কেন বলতো? যা বুঝেছি তা লিখেছি তিতাসের জবাবে- ‘দলছুট’ পোস্টে। ‘দলছুট’ও শীর্ষ তালিকার দ্বিতীয়তে। ওই পোস্টে দেখ ও বলার থাকলে বল।

তিতাস বেরা said...

@অধরামাধুরী, এটা একদম ঠিক বলেছেন। 'কে কতটা কী বুঝেছে তা নিয়ে আলোকপাত না করাই ভাল'। আর আপনি যা খুশি ধরে নিন, এবং অবশ্যই সুস্থ থাকুন।