Friday, 27 January 2012

ঈশ্বর

মঞ্জুশ্রী রায়চৌধুরী

জিতেছে যে ঘোড়া জানেনা সে কেন দৌড়ল
ঠোঁটে ফেনা বুকে বাধ্যতা তার দৌড়নোর
জীবন এমনই দৌড় যেখানে 'তিনি' সওয়ার
দুঃখেই বুঝি আসলে জিত সে চায় আমার।

7 comments:

Himadrisekhar said...

আমার জেতা হারা সব সওয়ারীর হাতে। এখনও কিছু বুঝিনি।

তোমার ভাবটা ভালো লেগেছে খুব।

ঠোঁটে ফেনা না লিখে যদি ফেনা ঠোঁটে লেখা যায় তাহলে কি শুনতে বা পড়তে ভালো লাগতো !! কি জানি !!

Unknown said...

হয়তো লাগত... তবে মনের মধ্যে যা সহজে এসেছে, তাকেই রেখেছি। এই তো।

Aloke Bhanja said...

"ঠোঁটে ফেনা" টাই মনে হয় ঠিক....যেমন "চোখে কান্না"..."কান্না চোখে" তেমন ভালো লাগবে কি...

আল ইমরান said...

আমার মতে কি যান দিদি, ঈশ্বর আমাদের সৃষ্টি করে জীবন নামের একটা ঘোড়ার সওয়ারি করে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আমরা যারা দক্ষ সওয়ারি তারা জীবনকে আমাদের মত করে পরিচালিত করি। যারা অদক্ষ বা অক্ষম তারা জীবন যেদিকে যায় সেদিকে চলি বা জীবনের দ্বারা পরিচালিত হই। এই পরিচালিত হওয়াকে অনেক সময় ভাগ্য বলে থাকি। তাই ঈশ্বর আমাদের যে জীবন দিয়েছে, সে জন্য তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে জীবন গড়ার কাজে নেমে পড়া উচিৎ তৎক্ষণাৎ।

Unknown said...

ধন্যবাদ দাদা, আপনি যে মাঝমাঝে কোন নিঃশব্দপুরীতে যান...

Unknown said...

কোনো অসুবিধে নেই, আমি জীবন-দৌড়কে ঘোড়ার সঙ্গে সংযোগ করে‘তাঁকে’ই সওয়ার ভেবেছি আর তুমি নিজেকে জীবন নামের ঘোড়ার সওয়ারি ভেবে নিয়ে আল্লাতালার প্রতি কৃতজ্ঞতা রেখেছ। ব্যাপার কিন্তু একই। তুমি দেখেছ একদিক থেকে আমি দেখছি অন্যদিক থেকে। ব্যস, এ'টুকুই তফাত্। আসলে আমরা দু'জনেই কিন্তু প্রণাম রেখেছি কোনো এর অজানা অধরার প্রতি। তাই না!
তোমার মত একটি ছেলে অনুভবে এই যে 'তাঁর' খোঁজ পাচ্ছে, এটাও তাঁর কৃপা। অল্প বয়সের জোশে অধিকাংশ মানুষ নিজেকেই ঈশ্বর মানে ও ঘেঁটি ধরে 'তাঁর' বুঝিয়ে দেওয়া তরিখায় একদিন রাবণ থেকে রামে ফেরে। এ' গপ্প আমার নিজেরই। কতবার যে বিশ্বাস উঠিয়েছি আর ফিরে-ফিরে শেষে স্থিত হয়েছি- তা আমিই জানি।

suchetana said...

matro 4te line e ki sundar r ki bhison sotti kotha bolle.. lekhatar naamkoron tao khub interesting..jake niye likhecho, tar naam tai ullekh koroni 4te line e..sudhu oi naam tuku chhara....besh bhalo laglo eta