তৃষিতা বন্দোপাধ্যায়
কখন প্রেমিকার গুঁড়ো চুলের মত অপ্রতিরোধ্য,
কখন বা রোম্যান্টিকতার ধারক বাহ্ক
কখন ও একাকিত্বের শ্রুতলিপি,
স্নিগ্ধতার শীতলতার প্রতি ছত্রে
উষ্ণতার রক্ত ছলকে ওঠে ওর নেশায়
বিদেশী উপকথার নেকড়ে মানুষের দাঁতের মত তীব্রতায়
ঝলসে ওঠে কোন ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে
স্বপ্নময়তায়, খিদেয়, হাহাকারে আর তাচ্ছিল্যে...
স্তব্ধ কাজল ঘন গভীর জলের চিবুকে
এলোমেলো ছোট ছোট প্রতিবিম্ব ওর,
ঈর্ষা দেয় বিশ্বের তাবড় তাবড় ক্লিওপেট্রাদের
আবার স্বান্তনা পুরস্কার হয়ে অদ্ভুত ভাবে
প্রশংসার মোড়কে ফিরে ফিরে আসে প্রেমিকদের মুখে,
কখনো বা আমার তোমার শৈশবের কপালে
অদৃশ্য মমতার টিপ হয়ে
------ওর নাম চাঁদ
কখন প্রেমিকার গুঁড়ো চুলের মত অপ্রতিরোধ্য,
কখন বা রোম্যান্টিকতার ধারক বাহ্ক
স্নিগ্ধতার শীতলতার প্রতি ছত্রে
উষ্ণতার রক্ত ছলকে ওঠে ওর নেশায়
বিদেশী উপকথার নেকড়ে মানুষের দাঁতের মত তীব্রতায়
ঝলসে ওঠে কোন ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে
স্বপ্নময়তায়, খিদেয়, হাহাকারে আর তাচ্ছিল্যে...
স্তব্ধ কাজল ঘন গভীর জলের চিবুকে
এলোমেলো ছোট ছোট প্রতিবিম্ব ওর,
ঈর্ষা দেয় বিশ্বের তাবড় তাবড় ক্লিওপেট্রাদের
আবার স্বান্তনা পুরস্কার হয়ে অদ্ভুত ভাবে
প্রশংসার মোড়কে ফিরে ফিরে আসে প্রেমিকদের মুখে,
কখনো বা আমার তোমার শৈশবের কপালে
অদৃশ্য মমতার টিপ হয়ে
------ওর নাম চাঁদ
4 comments:
ঠিক বলেছেন, ওর নাম চাঁদ। সুন্দর বিবরণ। তবে বানানের দিকে নজর দিতে হবে, এটুকু অবশ্যই বলবার।
প্রিয় তৃষিতা,
তোমার কবিতা পড়লাম। মিছেই 'পারিনা'-র হুজুক রেখেছিলে... আদতে ভালই পার, তার প্রমাণ এটি। 'চাঁদ'-কে ভেবে এভাবে ব্যাখ্যা, তাও কবিতায়... সত্যিই সুন্দর। শেষটার জন্য এটি আরো মনোগ্রাহী, ভীষণ নস্ট্যালজিক।
তোমার কিছু বানান আমি ঠিক করে দিয়েছি। আমার মনে হচ্ছে বোধহয় এই প্রথম রোমান হরফ ছেড়ে বাংলা হরফে বাংলা লিখলে। তাই কি? কোন ব্যাপার না... ধীরে ঠিক হয়ে যাবে।
ঠিক বলেছেন মঞ্জুদি।প্রথম লিখছি বাংলায়।তাই একটু অসুবিধা লাগছে।
বানানগুলি ঠিক করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
ভালো লাগলো।
Post a Comment